গত ১২ও১৩ জুলাই অনলাইন দ্যা কুষ্টিয়া রিপোর্ট ২৪.কম এবং বর্জকন্ঠ.কমে দৌলতপুরে সড়ক সংস্কারে অনিয়মের তদন্তকালে ঠিকাদারের ক্যাডার বাহিনীর হামলা! এলাকায় উত্তজেনা”
শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানাচ্ছি আমি ছাদিকুজ্জামান খাঁন সুমন। প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, মনগড়া ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। সংবাদে লেখা হয়েছে আমি সহ আমার সন্ত্রাসী বাহিনী হামলা করেছি, যা সম্পূর্ণ কাল্পনিক এবং অবান্তর তথ্য।
ওই সংবাদে আমার সন্ত্রাসী বাহিনী হিসেবে কারো নাম উল্লেখ করা হয়নি, মনগড়া ভিত্তিহীন অভিযোগ করা হয়েছে। ছাদিকুজ্জামান খাঁন সুমন জানান
রবিবার ১২ই জুলাই ২০২০ তারিখে এলাবাসীর অভিযোগে, সড়ক সংস্কারে অনিয়ম হওয়ার বিষয়টি তদন্ত করতে এসে তদন্ত কাজে বাঁধার স্বীকার হয়েছে তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী বিপুল বনিক (এল.জি.ই.ডি সদর দপ্তর)। তদন্ত চলাকালীন সময় তিনি বলেন, এই রাস্তাটির অনিয়মের অভিযোগে আমি তদন্তে এসেছি। রাস্তাটি ঠিকভাবে হয়েছে কিনা সেটা আমরা দেখছি। দেখার পর যদি রাস্তাটির সংস্কারে কোন অনিয়ম হয়। তাহলে তদন্ত করে যাতে করে সঠিক বিচার হয় সেই ব্যবস্থা সদর দপ্তর করবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
এ সময় এলাকাবাসীর পক্ষে অভিযোগকারী মোতাসিম বিল্লাকে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের ক্যাডারবাহিনী ও কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি শারীরিক ভাবে লাঞ্চিত করেছে বলে যে আভিযোগ করা হয়েছে সেটা সম্পন্ন ভিত্তিহীন, যেহেতু এলাকাবাসীর নামে চাঁদা বাজির মামলা হয়েছে তার জন্য আমরা একটি প্রতিনিধি দল সেখানে উপস্থিত ছিলাম যেন তদন্ত সঠিক ভাবে করা হয়।
উপস্থিত ছিলেন দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সরদার তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ, দৌলতপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সরদার আতিয়ার রহমান আতিক, মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরদার হাশিম উদ্দীন হাসু, দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিবুল ইসলাম মহি, উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান সাক্কীর আহমেদ সহ আমি দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ ছাদিকুজ্জামান খাঁন সুমন।
অথচ সেখানে উল্টো আমাকে জড়িয়ে এ ধরনের ঘৃণ্য তথ্যসন্ত্রাসের ঘটনায় আমি সম্পূর্ণ হতবাক! পরিকল্পিতভাবে আমার মানহানি ও ভাবমূর্তি নষ্টের উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করে এ ধরনের বানোয়াট মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। তাই আমি উক্ত ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।